কুমিল্লার বরুড়া উপজে’লার ঝলম ইউনিয়নের গোয়ালী গ্রামে প্রবাসীর স্ত্রী আপন চাচীর সাথে পরকী’য়ার জে’র ধ’রে চাচী খাদিজা বেগম তার ভাসুর পুত্র জোবায়ের হোসেনের পু’রুষাঙ্গ কে’টে ফেলে দেয়।
স’রেজমিনে গোয়ালী জোবায়ের হোসেনের বাড়ি গিয়ে জানা যায়, গত শনিবার (৭ মার্চ) সন্ধ্যায় পাশ্ববর্তি চান্দিনা উপজে’লা ভৌমরী গ্রামের খাদিজা বেগম (২২) নামে এক যুবতী মুঠোফোনে কৌ’শলে ডেকে নিয়ে জোবায়েরকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে জোবায়ের না করে দেয়। তাৎ’ক্ষনিক রাজি না হওয়ায় খাদিজার বাবা জোবায়েরেরর হাত চে’পে ধ’রে এবং মা পায়ে চা’প দিয়ে ধ’রে খাদিজা যোবায়েরের পু’রুষাঙ্গ কে’টে মাটিতে ফেলে দেয়।যোবায়েরেরর চি’ৎকারে আশে পাশের মানুষ ছুটে এসে চান্দিনা।
দে’নমোহরের তিন লক্ষ টাকা দিয়ে খাদিজাকে তা’লাক খাদিজার প্রবাসী স্বামী।খাদিজা বাপের বাড়ি চলে যায়। নাম প্রকাশে অ’নিচ্ছুক যোবায়ের কয়েকজন বন্ধু বলেন, খাদিজা তা’লাকপ্রাপ্ত হয়ে বাপের বাড়ি চলে গেলেও খাদিজার সাথে গো’পন সম্পর্ক থেকে যায় যোবায়েরের। যোবায়ের পেশায় সিএনজি চালক।নিজ পরিবারের অ’জান্তে যোবায়েরের খাদিজার সাথে মুঠো ফোনে নিয়মিত কথা হতো। মাঝে মাঝে খাদিজার অ’নুরোধে যোবায়ের খাদিজার বাড়ি যেতো।
এ’ভাবে চলছিল প্রায় বছর খানেক তাদের অ’বৈধ সম্পর্ক।পরে গত শনিবার (৮ মার্চ) সন্ধ্যায় খাদিজা মুঠো ফোনে বলে খাদিজার বাড়ি চান্দিনা উপজে’লার ভৌমারী গ্রামে খাদিজার বাড়িতে যেতে সেখানে বিয়ের করতে চা’প দেওয়া তাৎ’ক্ষনিক রা’জি না হওয়ায় যুবায়েরর পু’রুষাঙ্গ কে’টে ফেলে দেওয়া হয় বলে জানান তার পরিবারের লোকজন।যোবায়েরের নিকটাত্মীয় রতন বলেন, তার পু’রুষাঙ্গ অর্ধেকটা কে’টে ফেলে দেয় খাদিজা।পরে চিকিৎ’সক অ’পরেশন করে পুরোটা ফেলে দেয়।
এ বি’ষয়ে যোবায়ের মা মুঠোফোনে বলেন, আমরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আছি।আ’হত যোবায়ের বরাত দিয়ে জানান, দীর্ঘ দিন যাবত ওই মেয়ের সাথে প্রেম ছিল।ঘটনার দিন মেয়ের পরিবার ফোন করে নিয়ে বিয়ের চা’প দিলে যোবায়ের এখন বিয়ে করতে রাজী হয়নি।এতে মেয়ের পরিবার ক্ষি’প্ত হয়ে তার পু’রুসাঙ্গ জো’র করে কে’টে দেয়।