করো’না ভা’ই’রাস থেকে বাঁচতে ব্য’ক্তিগত সুর’ক্ষার পাশাপাশি খাবারের বিষয়েও সত’র্ক থাকতে হবে।এই সময় স্বা’স্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ধ’রে রাখতে কিছু মূল্যবান প’রাম’র্শ দিয়েছে ইউনিসেফ। এই সময় খাবারের মাধ্যমেই শ’রীরের রো’গ প্র’তিরো’ধ ক্ষ’মতা বাড়াতে হবে।
ত’বেই র’ক্ষা মিলবে কো’ভিড-১৯ ব্যাধি থেকে।করো’না র এই প্রাদু’র্ভাবকালে স্বা’স্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ধ’রে রাখতে কিছু মূল্যবান প’রাম’র্শ দিয়েছে ইউনিসেফ। তাদের মূল প্রতিপাদ্য হলো, জী’বাণুমু’ক্ত খাবার গ্রহণ এবং প্যাকেটজাত খাবার জী’বাণুমু’ক্ত রাখতে করণীয়।পণ্য জী’বাণুমু’ক্ত ক’রতে যা করণীয়: ঘরে ফি’রেই হাত পরি’ষ্কার করুন। এরপর প্রথমেই খাবারের মোড়কগুলো ঢাকনাওয়ালা ময়লার ঝুঁড়িতে ফে’লে দিন।
কৌ’টাজাত খাবারগুলো খোলার আগেই তার বাইরের অংশে জী’বাণুনাশক প্রয়োগ করে মুছে নিন। কাঁচা শাক-সবজি কল ছে’ড়ে পানির নিচে রাখু’ন। ধোয়া হয়ে গেলে আপনার হাত কনুই পর্যন্ত সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন। যে কোনো কাজে’র পর হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার ক’রতে ভুলবেন না।অন্যান্য কিছু সত’র্কতাও এই সময় মেনে চলতে হবে-রান্না ও খাবার পরিবেশনের পূর্বেও সাবান দিয়ে ২০ সেকেন্ড হাত ধুয়ে নিন। মাছ, মাংস কা’টার পর তা ভালো’ভাবে ধুয়ে উচ্চ তাপমাত্রায় সিদ্ধ করে নিন।ন’ষ্ট হয়ে যায় এমন খাবার ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন।
ম’য়লা কখনো জমিয়ে রাখবেন না। প্রতিদিনের ময়লা যথাস্থানে ফেলতে হবে। ময়লা ফেলার সময় একটি ব্যাগে সব বেঁধে তারপরে ফেলা উচিত।প্রতিবার খাওয়ার আগে থালা-বাসন, চামচ জীবাণূনাশক দিয়ে পরি’ষ্কার করে নিন। তারপর নিজে’র হাতও ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে ধুতে হবে।পরিবারের ছোটদেরকেও সুরক্ষিত থাকার বিষয় মেনে চলার অভ্যাস করানো উচিত।