করো’না ভা’ইরাসের কা’রণে ঈদে শ্বশুর বাড়িতেও বেড়াতে আসতে পারলেন না সৃজিত। বৃহস্পতিবার (২৮ মে) পার হয়ে গেল বিয়ের পর প্রথম জামাই ষষ্ঠী। প্ল্যান ছিল অনেক হল না কিছুই।
আ’মি বাংলা’দেশে আ’র সৃজিত ভারতে। মাঝখানে কাঁটা হয়ে রয়েছে লকডাউন। জ’ন্মদিন, ঈদ আর আজ জা:মাইষষ্ঠী…দে’খতে দে’খতে পার হয়ে গেল সবই। সৃজিত আর আমা’র এ বছর প্রথম জামাইষষ্ঠী।আমাদের যদিও ও ভাবে জামাইষষ্ঠী বলে কিছু নেই, :তবে সৃ’জিত এই মুহূ’র্তে এখানে থাকলে ওকে আম্মুর হাতের শুঁটকি মাছের ভর্তা, ইলিশভাপা আর মাং’স খাওয়াতাম।
খেতে খুব ভা’লোবাসে।আর তো তা হল না। তাই ওকে বলেছি, ‘এক কাজ কোরো, ওখানকার কোনও খাবারের দো’কান থেকে তোমা’র পছন্দমতো খাবার কিনে খেও। মনে করো জা’মাই ষষ্ঠীর খাবার খাচ্ছ।’আমা’র মায়ের হাতের রা’ন্না আবার ওর বড়ই প্রিয়। এ রকম বহু বার দেখেছি, ও খেতে শুরু করলে থামতেই চায় না।
এম’নিতেই আ’মাদের দা’ওয়াত মানেই দশ-পনেরো রকমের পদ হয়।কিন্তু সৃ’জিতকে কখনও খাওয়ার ব্যাপারে ক্লান্ত হতে দেখিনি। আমি বরং এখন বারণ করি, বলি এ’কটু কম খাও। শ’রীরের দিকেও তো নজর রাখতে হবে। তবে আ’ম্মুকে দেখেছি, ওকে খাইয়ে যা সুখ পায় তা যেন আর কিছুতে নেই।