সু’স্থ থাকার জন্য চাই স্বা’স্থ্যকর জী’বনপদ্ধতি। লিঙ্গ সুস্থ রাখতেও তাই ত্যাগ করতে হবে বদভ্যাস। সঠিক না জেনে, উড়ো কথায় কান দিয়ে অনেকেই মনে করেন, ‘আমার হয়ত সমস্যা আছে’।
স’মস্যা কী, আ’দৌ স’মস্যা আছে কিনা সে বি’ষয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলতেও বিব্রত বোধ করেন।সমস্যা যদি মনেই হয় তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। তবে বাজে অ’ভ্যাসের কারণেও পু’রুষের জ’ননেন্দ্রিয়ের ক’র্মক্ষমতার ক্ষ’তি হতে পারে। এসব বদভ্যাস প্রতিনিয়ত করতে থাকলে পৌরষত্বের ধার কমতেই থাকবে।
চি’কিৎসাশাস্ত্র ও বি’ভিন্ন গবেষণা অনুসারে স্বা’স্থ্যবি’ষয়ক একটি ও’য়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে বদভ্যাসগুলোর একটা তালিকা নিচে দেয়া হল।
১.ব’সে বসে সময় কা’টানো: গ’বেষণা বলে, যারা নিয়মিত শা’রীরিক পরিশ্রম করেন তাদের যৌ’নস্বাস্থ্য ভালো থাকে। আর যারা আজীবনই কুঁড়েমি করেছেন কিং’বা আগে প’রিশ্রমি ছিলেন এখন অলস সময় পার করছেন তাদের মধ্যে যৌ’ন অক্ষমতা দেখা দেয়ার আ’শঙ্কা বেশি।
২. ধূম’পান: বিটিশ জা’র্নাল অ’ফ ইউরোলজি’তে প্রকাশিত ৮ সপ্তাহে ধূমপান ছাড়ার এক গবেষণায় বলা হয়, অংশগ্রহণকারীদের ২০ শতাংশ স্বীকার করেছেন যে তারা পু’রুষাঙ্গ দৃ’ঢ় হওয়ার স’মস্যায় ভুগছেন। ধূ’মপান ছাড়ার পর এদের মধ্যে ৭৫ শতাংশেরই যৌ’নক্ষমতা বেড়েছে, পু’রুষাঙ্গ হয়েছে দৃঢ়।৪.অপর্যাপ্ত ঘুম: শরীরের ঘুমের চাহিদা পূরণ না হলে ‘টে’স্টোস্টেরন’য়ের মা’ত্রা কমে যায়। ফলে অবসাদ হয়।
যা থে’কে পেশি ও হা’ড়ের ঘ’নত্বও কমে যেতে পারে। দুইটি প্রভাবই পু’রুষাঙ্গের জন্য ক্ষ’তিকর।৫.অপর্যাপ্ত সঙ্গম: সঙ্গমের পরিমাণ দম্পতিভেদে বিভিন্ন। তবে ‘আমেরিকান জার্নাল অফ মেডিসিন’য়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি সপ্তাহে কম’পক্ষে একবার সঙ্গমে লিপ্ত না হলে পু’রুষাঙ্গ ভা’লোভাবে দৃ’ঢ় না হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
স’প্তাহে তি’নবার সঙ্গম হল আদর্শ।৭.ট্রান্স ফ্যাট: শরীর প্রচুর ট্রান্স ফ্যাট গ্রহণ করলে শুক্রাণুর মান খা’রাপ হতে থাকে। তা’ই শুক্রাণুর সুস্বাস্থ্য ধর রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং ট্রান্স ফ্যাট খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে।
৮.অ’তিরিক্ত টেলিভিশন দেখা: ব্রিটিশ জার্নাল অফ স্পোর্টস মেডিসিন’য়ে প্র’কাশিত হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হে’লথ’য়ের করা একটি গবেষণায় দেখা দেখা গেছে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টার বে’শি সময় টেলিভিশন দেখা পু’রুষের শুক্রাণুর মাত্রা ৪৪ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে।