ভা’রত মহাসাগরের নিচের বিশাল টেকটোনিক প্লেট ভে’ঙে দুই ভাগ হয়ে যাচ্ছে। ফলে ভবি’ষ্যতে ভ’য়াবহ ভূমিকম্পের শঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞান বি’ষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্সে বলা হয়েছে, ভারত-অস্ট্রেলিয়ার মকরাঞ্চলের ওই প্লেটটি প্রতি বছর ০.০৬ মিলিমিটার করে সরে যাচ্ছে। এতে প্লেটটি এক মাইল দূর যেতে ১০ লাখ বছর সময় লাগবে।
গ’বেষক অরলি কৌদুরিয়ার-কার্ভুর যেমনটি বলছেন, ধীরে সরতে থাকলেও অন্য গ্রহের বাউন্ডারির তুলনায় এটি আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এখনো পানির নিচে আছে, তাই স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে না আসলে কী ঘটছে সেখানে।তবে আপাতত ভ’য়ের কিছু দেখছেন না বিজ্ঞানীরা।
কি’ন্তু ২০ হাজার বছর বাদে পৃথিবীর ভ’য়াবহ বি’পদের শঙ্কা রয়েছে।দেশে ওষধুটি প্রয়োগের অনুমতির পর ইতোমধ্যে একাধিক কোম্পানি সরকারের কাছে এটি সরবরাহও করেছে। কিন্তু এরই মধ্যে ওষুধটি নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে মা’র্কিন বিশেষজ্ঞরা।খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২২ মে) সন্ধ্যায় দ্য নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিনে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে মা’র্কিন জাতীয় অ্যালার্জি এবং সংক্রামক রোগ বিষয়ক ইনস্টিটিউট।
ত’বে এ গবেষণা যেসব হাসপাতা’লে চালানো হয়েছে সেগুলো ছিল মা’র্কিন হাসপাতাল। সেখানে একটি মনিটরিং বোর্ড নির্দিষ্ট বিরতিতে ডেটা বিশ্লেষণ করে। বিশ্লেষণে যখন নিশ্চিত উপকারিতা দেখতে পান তখন ট্রায়াল শেষ ঘোষণা করেন।কিন্তু তাদের এ ঘোষণা আস্থা রাখতে পারছেন না অনেকে। ওয়েস্ট ভা’র্জিনিয়া ইউনিভা’র্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের সহকারী গবেষক জুডিথ ফিনবার্গ বলেন, সৃষ্টিক’র্তার দোহাই, এটা একটা মহামা’রি-আমাদের কিছু ডেটা দরকার।
গ’বেষকেরা সতর্ক করে বলেছে, রেমডিসিভিরকে কার্যকর বলা হলেও ওষুধটি প্রয়োগের পরও মৃ’ত্যুহার বেশি দেখা গেছে। তাই শুধু অ্যান্টিভাই’রাল ওষুধে কভিড-১৯ রোগের চিকিৎসা হয় না সেটা পরিষ্কার হওয়া গেছে।