শি’শু ধ’র্ষণকারীদের বি’রুদ্ধে অভিনব শা’স্তির বিধান করেছে ইউক্রেন।ইনজেকশনের মাধ্যমে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় শি’শু ধ’র্ষণকারীদের যৌ’ন সক্ষ’মতা ন’ষ্ট করার আ’ইন চালু করেছে তারা।ধ’র্ষণ ও শি’শু নিপীড়নকারী হিসেবে প্রমাণিত হলে এই আ’ইনের আওতায় ১৮ থেকে ৬৫ বছরের পুরুষের দণ্ড কা’র্যকর করা হবে।
খ’বর ব্রিটিশ গণমাধ্যম মেইল অনলাইন।দেশটির জাতীয় পু’লিশ প্রধান ভিয়াচেস্লাভ আব্রোসকিন বলেন, মাত্র ২৪ ঘণ্টায় চারটি অঞ্চলে পাঁচ শি’শুকে ধ’র্ষণ করা হয়েছে। অভিভাবকরা এ বিষয়ে পু’লিশের কাছে অ’ভিযোগ দা’য়ের ক’রেছেন। কিন্তু সারাদেশে শি’শুদের যৌ’ন হা’মলা র শি’কার হওয়ার সঠিক সংখ্যা আম’রা ধারণা ক’রতে পারি শুধু।
শি’শুর বি’রুদ্ধে যৌ’ন হা’মলা র বি’রুদ্ধে ক’ঠোর আ’ইনটি দেশটির পার্লামেন্টের বিশেষ অধিবেশনে পাস হয়েছে। র্যাডিকাল পার্টির নেতা ওলেগ লিয়াশকো শা’স্তির প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন। তিনি বলেন, ইউক্রেনের আ’ইনে শি’শুদের যৌ’ন হা’মলা কারীদের জন্য যাবজ্জীবন বা মৃ’ত্যুদণ্ডের শা’স্তির বিধান নেই।
কা’রাগার থেকে ছাড়া পেয়ে ধ’র্ষকরা তার পুরনো রূপে ফি’রে যায়।নতুন এই আ’ইনে ইউক্রেন শি’শুর ধ’র্ষণকারী হিসেবে কারাদণ্ড পাওয়া ব্য’ক্তিদের তালিকাভুক্ত করার জন্য একটি সরকারি শাখা চালু করা হবে।
কা’রাগার থেকে বের হওয়ার পর এই অপরাধীদের নজরদারিতে রাখবে এই শাখাটি।এছাড়া শি’শুকে ধ’র্ষণের সর্বো’চ্চ সাজা ১২ থেকে বাড়িয়ে ১৫ বছর করা হয়েছে।