শ’নিবার (৩০ মে) সকাল থেকে শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ভিড় লেগে আছে ঢাকায় কর্মস্থলে ফেরা মানুষের। ভোরের আ’লো ফুটতেই ঘাটে আসতে শুরু করেছেন লোকজন।ল’ঞ্চ, স্পিডবোট, ট্রলার বন্ধ থাকায় ফেরিই এখন একমাত্র অবলম্বন। তাই গাদাগাদি ক’রে হাজার হাজার মানুষ ফেরিতে করেই পদ্মা পা’ড়ি দিচ্ছেন।
এদিকে স’কাল থে’কে প’দ্মা কিছুটা উত্তাল। প্রচুর বাতাস রয়েছে। আজ দক্ষিণবঙ্গমুখী যাত্রীর চা’প কি’ছুটা কম। কাঁ’ঠালবাড়ি থেকে ফেরিগুলো কানায় কানায় পূর্ণ ক’রে হাজার হাজার লোক আসছে। পা রাখার জায়গা থাকছে না কো’নো ফেরিতে।
এদিকে, এ’খনও সচল হয়নি গ’ণপরিবহন। যাত্রীদের অবর্ণনীয় ক’ষ্ট করে গ’ন্তব্যে যেতে হচ্ছে। তারা পদ্মা পাড়ি দিয়ে শিমুলিয়ায় এসে যানবাহন না পেয়ে পড়ছেন বিপাকে।
ব্যা’গ,এর বাইরে বড় ঝুঁ’কি নি’য়ে ট্রাকেও যাত্রী বহন করা হচ্ছে। এরপরও আবার বিপত্তি ঘটায় ট্রাফিক পুলিশ। ব্য’ক্তিগত গাড়ি ছাড়া ভাড়ার গাড়ি চলাচলে স’রকারি নি’ষেধাজ্ঞা থাকায় তারা ভাড়ার গাড়িগুলো আ’টকে দেয়। এতে যাত্রীরা ভ’য়াবহ যানবাহন সং’কটে পড়ে।
বি’আইডব্লিউটিএ’র শিমুলিয়া ঘাট ম্যা’নেজার সাফায়েত হোসেন বলেন, ১৫টি ফেরি দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পার করা হচ্ছে। আ’মরা চেষ্টা করছি। যাত্রীরা সামা’জিক দূরত্ব বা স্বাস্থ্যবিধি কোনোটাই মানছেন না। যেন কার আগে কে ফেরিতে উঠবে এই প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত।
মা’ওয়া নৌ পুলি’শ ফাঁ’ড়ি ই’নচার্জ সিরাজুল কবির বলেন, স্পিডবোট কিংবা ট্রলার পদ্মায় চলছে না। আমরা স’তর্ক পাহারায় আছি। সার্বক্ষণিক নদীতে অ’ভিযান চ’লছে।
শনিবার স’কাল থেকে ঢা’কামুখী যাত্রীর ঢল নামে। ব্যক্তিগত গাড়ি ছাড়া ভাড়ার গাড়ি চলাচল নিষেধ থাকায় আমরা বেশ কিছু মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকার জ’ব্দ করেছি।