গত’ শু’ক্রবার ল্যানসেন্ট জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের ক্যানসিনো বায়োলোজিকস এর সূত্র অনুযায়ী তৈরি এ টিকার আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রয়োজন, ক’রোনার বি’রুদ্ধে কতটা কার্যকর তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য।তবে উহানের ১০৮ জন বয়স্ক মানুষের ও’পর প্রাথমিক পরীক্ষায় দেখা যায় তাদের মধ্যে ক’রোনা নিষ্ক্রিয়করণ এন্টিবডি তৈরি হয়েছে এবং দেহের টি-সেলে সাড়া পাওয়া গেছে।
এ টি’কা ২৮ দি’ন পর দেহকে প্যাথোজেন বা ভাই’রাস থেকে রক্ষা করে। তবে এতে সাধারণ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ইনজেকশানের জায়গায় কিছুটা ব্যথা, জ্বর, ক্লান্তি এবং মাথাব্যথা।ডালহাউজে জানায়, কানাডায় সম্ভাব্য এ টিকার প্রথম ক্লিনিকাল পরীক্ষা করা হবে ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সের ১০০ মানুষের ও’পর। এরপর ৬৫ থেকে ৮৫ বছর বয়সীদেরও এ পরীক্ষায় অন্তর্ভূক্ত করে মোট ৫০০ মানুষের ও’পর পরীক্ষা করা হবে।
গ’বেষকরা বলছেন, কভিড-১৯ এর চিকিৎসায় এটি সম্ভাব্য প্রতিশ্রুতিশীল একটি টিকা। যা নিয়ে আমাদের আরো এগোতে হবে।আমাদের দেশীয় বিজ্ঞানীরাই এ নিয়ে গবেষণা করছে এবং এ টিকা নির্ভরযোগ্য প্রমাণিত হলে তা কানাডার সরবরাহ নিশ্চিত করবে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা কানাডার মাটিতে টিকা উৎপাদন করব সুতরাং এটি আমাদের সরবরাহ নিরাপত্তা দেবে।’