চী’নের প্রে’সিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, ‘সে’নাকে যু’দ্ধের জন্য প্রস্তুত করে তুলতে হবে। সে জন্য সামগ্রিক প্রশিক্ষণ জরুরি।’ চীনের ‘সার্বভৌমত্ব রক্ষা’এবং ‘দেশের কৌশলগত স্থিতিশীলতার জন্য’ যু’দ্ধের প্রস্তুতি রাখতে সে’নাকে নির্দেশ দিয়েছেন জিনপিং।
গ’তকাল (ম’ঙ্গলবার) চীনা সে’নাবা’হিনীর একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনার সময়ে চীনের সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের চেয়ারম্যান শি ওই মন্তব্য করেছেন। ভারতের সঙ্গে সীমান্ত সং’ঘাতের মধ্যে জিনপিংয়ের বক্তব্যকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে নয়াদিল্লি।সে’নাবা’হিনীর প্রশিক্ষণ বাড়াতে হবে এবং যু’দ্ধের জন্য প্রস্তুত হতে হবে।’
জি’নপিং অ’বশ্য কো’ন্ দেশের কাছ থেকে বি’পদের আ’শঙ্কা করছেন সেই বি’ষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু উল্লেখ করেননি।এরআগে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং তিন বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। ভারতীয় সে’না সূত্রের খবর- উপগ্রহ চিত্রে প্রকাশ, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার ওপারে চীন প্রায় হাজার দশেক সে’না মোতায়েন করেছে।
তি’ব্বতের গা’রি গু’নশা ঘাঁটিতে চলছে নির্মাণকাজ।সেখানে কিছু যু’দ্ধবিমানও রয়েছে। ওয়েস্টার্ন সেক্টর লাদাখ এবং ইস্টার্ন সেক্টর সিকিমে একইসঙ্গে কয়েকদিনের ব্যবধানে চীন ও ভারতীয় বাহিনীর মধ্যে সং’ঘর্ষে উভ’য়পক্ষের শতাধিক সে’না আ’হত হয়েছে। চীন সম্প্রতি ভারতের উত্তরাখণ্ড সী’মান্তে বেশি করে সে’না জমায়েত শুরু করেছে।উত্তরাখণ্ডে চীনের এই আচমকা সে’না মোতায়েন রীতিমতো অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
পা’ল্টা প’দক্ষেপ হিসেবে ভারতও সে’নাবা’হিনীর একটি ব্রিগেডকে এখানে আনছে। ভারতের পররাষ্ট্র ম’ন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সীমান্তরেখায় তৎপর রয়েছে ভারত। ভারত বরাবরই সী’মান্তের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।