প’বিত্র ঈ’দুল ফি’তরের ছু’টির কারণে অনেকেই গ্রা’মের বাড়ি ফিরছিলেন।
তবে তাদের ঢাকা ছাড়তে নানা পু’লিশি বাধার স’ম্মুখীন হতে হয়েছে।
ফেরি চ’লাচল ব’ন্ধ করায় মা’ঝপথ থেকে ফিরে আসতে হয়েছে অনেককে।
তাদের জন্য সুখবর। ঈদের ছু’টিতে যারা গ্রামের বাড়িতে ফিরতে চান তারা নি’জস্ব পরিবহন ব্য’বস্থায় বাড়ি ফিরতে পারবেন।
সে’ক্ষেত্রে তাদের কোনো বাধার সম্মুখীন হতে হবে না।বৃহস্পতিবার সরকারের উচ্চ’মহল থেকে পু’লিশকে এ ধরনের একটি মৌ’খিক নি’র্দেশনা দেয়া হয়েছে।নি’র্দেশনায় বলা হয়েছে, ছু’টিতে জ’রুরি কা’জের জন্য কেউ যদি গ্রা’মের বাড়ি ফিরতে চা’য় তাহলে পু’লিশ যেন তাদের অ’নুমতি দেয়।
তা’দের যেন খুব বে’শি হয়’রানি বা প্রশ্নোত্তরের শিকার না হতে হয়। তবে গ’ণপরিবহন চলবে না।
ঢাকা মে’ট্রোপলিটন পু’লিশের (ডিএমপি) দুইজন অ’তিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) বি’ষয়টি নি’শ্চিত করেছেন।
এ’কজন বলেন, পু’লিশ স’দরদফতরের এ ধ’রনের একটি বার্তা পা’ওয়ার পর আম’রা গাবতলী থেকে চেকপোস্ট তুলে দিয়েছি।
তবে এর আগে গত মঙ্গলবার রা’জধানীর রা’জারবাগে বাংলাদেশ পু’লিশ অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ স’ম্মেলনে পু’লিশ মহা’পরিদর্শক (আইজিপি) ড. বে’নজীর আহমেদ ঢাকা থেকে রওনা হয়ে ফেরিঘাটে আ’ট’কেপড়া ঘ’রমুখী মা’নুষদের স্ব স্ব অবস্থানে ফিরে আ’সার আহ্বান জা’নিয়েছিলন।
তিনি বলেছিলেন, ফেরিঘাটে আ’ট’কে’পড়াদের অনুরোধ, দয়া করে যেখানে ছিলেন সেখানে ফিরে আসুন।
যারা আ’ট’কে আছেন তাদের ঢা’কায় ফেরার জন্য পু’লিশ প্র’য়োজনে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
এরপরও থেমে থাকেনি মা’নুষের ঈ’দযাত্রা। আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সা’মনে রেখে স’ড়কে ঘ’রমুখো মা’নুষের ঢল নামে।
ঢাকা, গা’জীপুরসহ আ’শপাশের জে’লাগুলো থেকে বাড়িতে ফিরতে শুরু করে মানুষ।ম’ঙ্গলবার (১৯ মে) সকালে ঢাকা-টা’ঙ্গাইল-ব’ঙ্গবন্ধু সেতু ম’হাসড়কের তারটিয়া ও আ’শেকপুর বা’ইপাস এলাকায় দেখা গেছে ঘ’রমুখো মা’নুষের ভে’ঙে ভে’ঙে বাড়ি যাওয়ার প্র’তিযোগিতা।
বা’ড়তি ভা’ড়া দিয়ে লেগুনা, সিএনজি ও ব্যা’টারিচালিত অ’টোরিকশায় চড়ে তারা ছু’টছেন নি’জ নি’জ গ’ন্তব্যে।