র’মজানে রাতের বেলা স্ব-প্নদো-ষ বা স্বামী স্ত্রী স-হবা-সের পর অনেক সময় গোসলের সময় থাকে না।কিন্তু এ দুই অবস্থায় গোসল করা ফরজ। এ ফরজ গোসল না করে যদি সেহরি খাওয়া হয় তাহলে কি রোজার কোনো ক্ষ’তি হবে
।এ’ই নিয়ে অনেকের মনে দ্বিধা দ্ব’ন্দ্ব রয়েছে। আসুন জেনে রাখি মাসআলাটি।ফিকহবিদদের মতে, গোসল ফরজ হওয়া সত্ত্বেও গোসল না করেই সেহরি খেয়ে রোজা রাখলে রোজা সহি হবে।
ত’বে ফজরের ওয়াক্ত থাকতেই গোসল করে সময় মতো নামাজ আদায় করে নিতে হবে।সব সময়ই মনে রাখতে হবে, গোসল ফরজ হওয়া সত্ত্বেও বিনা ওজরে গোসল না করে অপবিত্র অবস্থায় এক ওয়াক্ত নামাজের সময় অতিবাহিত হয়ে যাওয়া মা-রাত্ম-ক গোনাহ।
(মু’সলিম হাদিস নং ২৫৯২, বাদায়ে, ১/১৫১)রাসুলের অপর স্ত্রী উম্মুল মোমিনীন উম্মে সালামা রা. বর্ণনা করেন:— ﻛﺎﻥ ﻳﺪﺭﻛﻪ ﺍﻟﻔﺠﺮ ﻭﻫﻮ ﺟﻨﺐ ﻣﻦ ﺃﻫﻠﻪ ﺛﻢ ﻳﻐﺘﺴﻞ ﻭﻳﺼﻮﻡ.স-হবা-সের ফলে না-পাকি অবস্থায় রাসুল সুবহে সাদিক অতিক্রম করতেন।
এ’কই হুকুম-ভুক্ত হায়েজ ও নেফাসগ্রস্ত নারীরা। ফজর হওয়ার পূর্বেই যদি তারা পবিত্র হয়ে যায়,তবে গোসল না করেই নিয়ত করে নিবে