স্ত্রী’র সাথে স’হবাস করার পর স্ত্রী’রির গো’পনাঙ্গের বাইরে বী’র্য ফেলা কে আযল বলে।তবে আযল করলে স্ত্রী’র অনুমতি নিতে হবে।কারণ স’হবাসের পর যদি স্বা’মী তার স্ত্রী’ জ’রায়ুর ভিতরে বী’র্য পাত করে তাহলে তার স্ত্রী বেশি যৌ’ন তৃ’প্তি পাই।আপনার স্ত্রী সুখের যেন ব্যা’ঘাত না হয়, তাই আযল করতে করতে চাইলে স্ত্রী’র অনুমতিতে নিতে হবে।
অ’ন্যথায় গু’নাহ হবে।আপনার স্ত্রী সুখের যেন ব্যা’ঘাত না হয়, তাই আযল করতে করতে চাইলে স্ত্রী’র অনুমতিতে নিতে হবে।অ’ন্যথায় গু’নাহ হবে।জন্ম নি’য়ন্ত্রণের জন্য এটি একটি কৌ’শল মাত্র। তবে বিশ্বাস রাখতে হবে যে, আল্লাহ চাইলে এর পরেও গর্ভে স’ন্তান আসতে পারে।
সন্তা’নের ভরণ-পোষণের ভয়ে ‘আযল’ করা নিষি’দ্ধ। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা দরিদ্রতার ভয়ে সন্তানদেরকে হ’ত্যা করো না। কেননা আমি যেমন তোমাদেরকে রূযী দেই, তেমনি তাদেরকেও রূযী দেব’ (আন‘আম ৬/১৫১)।মনে রাখতে হবে যে, ইসলামে অধিক সন্তান লাভে উৎসাহিত করা হয়েছে। রাসূলুল্লাহ সা. বলেন, তোমরা প্রেমময়ী ও অধিক স’ন্তানদায়িনী নারীকে বিবাহ কর।
কে’ননা আমি ক্বি’য়ামতের দিন অন্যান্য উম্মতের চাইতে তোমাদের সংখ্যা বৃদ্ধি’তে গর্ব করব’ (আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/৩০৯১; আহমাদ)।জ’ন্মনিয়ন্ত্রণ বা জন্মনিরোধে উক্ত উদ্দেশ্য যেমন ব্যাহত হয়, তেমনি নারীর স্বা’স্থ্যের ক্ষতি হয়। যে নারীর যত সন্তান বেশী, সে নারী তত সুখী ও স্বা’স্থ্যবর্তী। স’ন্তান জন্ম দেওয়াই নারীর প্রকৃতি। আর এই প্র’কৃতির উপর হস্তক্ষেপ করলে তার মন্দ প্র’তিক্রিয়া হওয়াটাই স্বা’ভাবিক।