মু’সলমানদের প’বিত্র স্থান জেরুজালেমে অবস্থিত আল-আকসায় তুরস্কের প্রভাব ঠে’কাতে সেখানে সৌদি আরবের কর্তৃত্ব চায় ই’সরায়েল।
তাই উভ’য় দে’শের মধ্যে একাধিকবার গো’পন বৈঠক হয়েছে। গেল সোমবার (১ জুন) ই’সরায়েলি এক পত্রিকার প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।বায়তুল আকসাসহ জে’রুজালের মু’সলিম পবিত্র স্থানগুলো দেখাশুনার দায়িত্বে রয়েছে ইসলামিক ওয়াকফ কাউন্সিল।
যে প্র’তিষ্ঠানটি প’রিচালনা করে জর্ডান। এ প্রতিষ্ঠানে তুরস্কের অংশগ্রহণ বন্ধ করে সৌদি প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করতে চায় ই’সরায়েল। সে লক্ষ্যেই গত ডিসেম্বর থেকে উভ’য় দেশের মধ্যে একাধিবার গো’পন বৈঠক হয়েছে।একান্তভাবে বৈঠকগুলো অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ই’সরায়েল, যু’ক্তরাষ্ট্র ও সৌদিআরবের গুটিকয় কূটনীতিক ও উর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এসব আ’লোচনার লক্ষ্য ছিল শতাব্দির চুক্তিকে এগিয়ে নেয়া।
ওই প’ত্রিকাটি আরো জানায়, জর্ডান কর্তৃপক্ষ ই’সরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে বলেছে, আল-আকসায় তুরস্কের ক্র’মবর্ধমান প্রভাব মোকাবেলায় ওয়াকফ প্রতিষ্ঠানটিতে সৌদি প্রতিনিধিত্ব মেনে নিতে তারা তাদের আগের অবস্থান থেকে সরে আসবে।
এ’রদোগানকে ঠে’কানোর জন্য তাদের প্রয়োজন সৌদি আরবের অর্থ ও প্রভাব।’ তিনি আরো বলেন, ‘এখানে যুক্তরাষ্ট্র ও ই’সরায়েলেরও লাভ আছে যদি তারা সৌদিকে সম’র্থন দেয়। কারণ এতে তাদের পক্ষে শতাব্দির চুক্তি পরিকল্পনা এগিয়ে নেয়া সম্ভব হবে। এর পাশাপাশি সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইনেরও সমর্থন পাওয়া যাবে।’
রিপোর্টে আ’রো বলা হয়, ও’য়াকফ কমিটিতে সৌদি আরবকে পর্যবেক্ষকের মর্যাদা দেয়া হবে, যাতে জর্ডানের ম’র্যাদা খর্ব না হয়।তবে গত দু’বছর যাবত সৌদি আরবের সঙ্গে ফিলিস্তিনের সম্পর্ক অনেকটা শীতল।
কারণ তা’রা ট্রা’ম্পের পরিকল্পনাকে সমর্থন দিচ্ছে, একইসঙ্গে ই’সরায়েলের সঙ্গেও সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে।