বাং’লাদেশি বি’জ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল। এক পরিচিত নাম। বিশ্বব্যাপী ম’হামা’রী আকারে ছড়িয়ে পড়া নতুন ক’রোনাভা’ইরাসে (কোভিড-১৯) পরীক্ষার সহজ ও স্বল্পমূল্যের পদ্ধতি উদ্ভাবক।
বি’শ্বব্যাপী য’খন ক’রোনাভা’ইরাসে মো’কাবিলায় রো’গ শনাক্তে কিট সং’কটে ভুগছে তখন বাংলাদেশি এই বিজ্ঞানী মা’নুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তার উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে মাত্র ৫ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যেই জানা যাবে ক’রোনায় আ’ক্রান্ত কীনা।
শু’ধু ক’রোনা নিয়েই নয় ম’হামা’রি আকার ধারণ করা সার্স নিয়েও তার অনেক অভিজ্ঞতা রয়েছে। কারণ, সার্সের কুই’ক টেস্টের আবি’ষ্কারক ড. বিজন শীল। তা’র নামেই এই টেস্টটি প্যাটেন্ট করানো। এটাই চীনসহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় সার্স রো’গ টেস্টে ব্যবহার হয়।
সি’ঙ্গাপুরসহ দ’ক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় ওই সময়ে সার্স প্রতিরোধে যে ক’জন বড় ভূমিকা রেখেছেন, ড. বিজন শীল তাদের একজন। সার্স প্রতিরোধের পুরো সময়টি তিনি সি’ঙ্গাপুর স’রকারের একজন বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করেছেন।
যাই হোক ব’র্তমানে কো’ভিড-১৯ নিয়ে দেশের মানুষ আজ আ’তঙ্কিত। নিরলস কাজ করে যাচ্ছে স’রকার। আর নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখে হাসিনা। দ’ল মত নির্বিশেষে তিনি সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। জনগণের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করছেন।
এছাড়া ড. বি’জন শী’লকেও প্রধানমন্ত্রী সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন। দেশের এই ক্রান্তিকালে ক’রোনা থেকে বাঁচতে ড. বিজন শীল কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন।যাই হোক বর্তমানে কোভিড-১৯ নিয়ে দেশের মানুষ আজ আ’তঙ্কিত। নিরলস কাজ করে যাচ্ছে স’রকার।
আর নে’তৃত্ব দি’চ্ছেন প্র’ধানমন্ত্রী শেখে হাসিনা। দল মত নির্বিশেষে তিনি সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। জনগণের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করছেন। এছাড়া ড. বিজন শীলকেও প্র’ধানমন্ত্রী সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন।
দে’শের এই ক্রা’ন্তিকালে ক’রোনা থেকে বাঁচতে ড. বিজন শীল কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়েছেন।ড. বিজন শীল বলেন, ক’রোনার এই যে তিনটি পর্যায় অর্থাৎ প্রথমে গ’লায় আ’ক্রমণ করা। অর্থাৎ গ’লায় খুশ খুশ কাশি হবে। এ’র পরে এটা আমাদের ফুসফুসের ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে চলে যায়। ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে যাওয়া দ্বিতীয় স্টেজ।
তৃতীয় বা শে’ষ স্টেজ হচ্ছে ব্র’ঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে পানি জমানো। ড. বিজন শীলের পরামর্শ হলো, ক’রোনাকে প্রথম স্টেজেই অর্থাৎ গ’লা খুশ খুশ অবস্থাতে দ’মন করতে হবে।
আর সে’জন্য তিনি মনে করেন তার ওই আদা, লবঙ্গ এবং চা থেরাপি আর নিমপাতা থেরাপি অনেক কার্যকর হবে।
এর পা’শাপাশি তিনি ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্য প্র’তিদিন একগ্রাম পরিমাণ ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দেন। এই ভিটামিন সি’র সঙ্গে অবশ্যই কিছুটা পরিমাণ জিঙ্ক থাকতে হবে। যতদূর খোঁজ নিয়ে জেনেছি, বাজারে এ মুহূর্তে ভিটামিন সি ওইভাবে পাওয়া যাচ্ছে না।
কারণ, প্র’ধানমন্ত্রীও তা’র ৩২টি সাবধানতার ভেতর এই ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এ কারণে বাজারে যা ভিটামিন সি ছিল, তার প্রায় সবই এখন বি’ক্রি হয়ে গেছে।এছাড়াও ক’রোনা ভাই’রাস প্র’তিরোধে স্যোশাল মিডিয়ায় অনেক তথ্যই পাওয়া যায়।
বি’শেষজ্ঞরা বলছেন, স’ব সময় গরম পানি খাওয়ার জন্য। গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করলেও উপকার পাওয়া যায়। আবার অনেকে তেজপাতা, কালোজিরা, রসুন, আদা, লবঙ্গ খাওয়ার কথা বলছেন।দেশে প্রতিদিনই হু হু করে বাড়ছে ক’রোনা রো’গী।
চিকি’ৎসা ব্য’বস্থা নিয়ে ইউরোপ আমেরিকা যেখানে পরাস্ত, সেখানে আমাদের দেশে কতটুকু চিকিৎসা সেবা পাওয়া যাবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তবে ড. বিজন শীলের মতো একজন অভিজ্ঞ মানুষের পরামর্শগুলো কাজে লাগালে আমরা হয়ত সুফল পেতেও পারি।