নাটোরের গু’রুদাসপুরে এক গৃহবধূকে গর্ভকালীন টিকা দেওয়ার সময় শ্লী’লতাহা’নি করার অভিযোগে উপজে’লা স্বা’স্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট কাজী আবু বক্কার সিদ্দিককে (৪৬) গ্রে’প্তার করেছে পুলিশ।
গৃ’হবধূর স্বামীর দা’য়ের করা মা’মলার প্রেক্ষিতে রোববার রা’তে বিশেষ কৌশলে নাটোর থেকে তাকে গ্রে’প্তার করা হয়। কাজী আবু বক্কার সিদ্দিক নাটোর জে’লা সদরের বাসিন্দা আব্দুল করিমের পুত্র।জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই গৃহবধূর শ্লী’লতাহা’নির ঘটনায় উপজে’লা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উ’ত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
প’রিস্থিতি নি’য়ন্ত্রণে আনতে হাসপাতালের একটি কক্ষে ওই টেকনোলজিস্টকে তালা দিয়ে রাখা হয়। পরে তাকে একজন জনপ্রতিনিধির জিম্মায় দেওয়া হয়।এদিকে ভু’ক্তভোগী গৃহবধূর অভিযোগের ভিত্তিতে টেকনোলজিস্ট আবু বক্কার সিদ্দিকের বি’রুদ্ধে গঠন করা হয় ত’দন্ত কমিটি।
দেন। টি’কা দেবয়ার নামে তার শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন টেকনোলজিষ্ট বক্কার। এ সময় তাকে কুপ্রস্তাবও দেয়া হয়।এক পর্যায়ে তিনি চিকিৎসা না নিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়ে আসেন। পরে বি’ষয়টি জানাজানি হলে তার স্বামী থানায় লিখিত অভিযোগ ও মা’মলা দা’য়ের করেন।
হা’সপাতালের চিবকিৎসকরা জানান, আবু বক্কার সিদ্দিক প্রায় তিন বছর আগে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট পদে যোগদান করেন। বিভিন্ন সময়ে তার বি’রুদ্ধে নারী কেলঙ্কারিসহ নানা অভিযোগ ওঠে।
না’রী মে’ডিকেল অফিসারকেও যৌ’ন হয়রানী করেছেন তিনি। সেই বি’ষয়টি নিয়েও চলছে ত’দন্ত। ত’দন্ত শেষ হলেই উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বি’ষয়টি জানানো হবে।পরিস্থিতির অবনতি হলে কঠোর সিদ্ধান্ত: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, হুড়োহুড়ি, বাড়তি যাত্রী হওয়া, স্বাস্থ্যবিধি না মানা দেশকে আরও সংকটে নিমজ্জিত করতে পারে।
প’রিস্থিতির যদি আরও অবনতি হয়, তাহলে জনস্বার্থে সরকার আবারও কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হবে।
সং’কট সমা’ধানে সরকার দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, খাদ্যসহায়তা, আর্থিক সহায়তাসহ নানা উদ্যোগের ফলে আল্লাহর রহমতে এখন পর্যন্ত একজন মানুষও না খেয়ে ম’রেনি।
আজ সোমবার স’রকারি বাসভবন থেকে এক ব্রি’ফিংয়ে এসব কথা বলেন সড়ক পরিবহনমন্ত্রী। তিনি বলেন, আজ থেকে শর্ত সাপেক্ষে পরিবহন চলছে। হুড়োহুড়ি, বাড়তি যাত্রী হওয়া, স্বাস্থ্যবিধি না মানা দেশকে আরও সংকটে নিমজ্জিত করতে পারে। পরিস্থিতির যদি আরও অবনতি হয়, তাহলে জনস্বার্থে সরকার আবারও কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হবে।