ল’কডাউনের সময় গ্রাহকের কাছে বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিল পা’ঠানোর অভিযোগ উঠেছে। গ্রাহকরা বলেছেন, বি’দ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো অন্যান্য মাসের তুলণায় ২ মাসে অতিরিক্ত বিল করেছে।লকডাউনের সময় গ্রাহকের কাছে বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিল পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে।
গ্রা’হকরা বলেছেন, বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো অন্যান্য মা’সের তুলণায় ২ মাসে অতিরিক্ত বিল করেছে।তা’দের অভিযোগ মিটারে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হয়েছে বিল করা হয়েছে তার চেয়ে অনেক বে’শি ইউনিটের।
এই অ’বস্থায় চ’রম বিপাকে পড়া গ্রাহকদের ভুতুড়ে বিল দ্রুত সমন্বয় করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বা’লানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। রোববার স’রকারি অফিস খোলার প্রথম দিন স’চিবালয়ে প্রতিমন্ত্রীর কার্যালয়ে সাং’বাদিকদের তিনি এই আশ্বাসের কথা জানান।
প্র’তিমন্ত্রী ব’লেছেন, লকডাউনের কারণে মিটার রিডাররা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিদ্যুতের মিটার দেখতে পারেনি। আগের কয়েক মাসের বিল দেখে আনুমানিক বিল তৈরি করেছেন।
এ কারণে অ’নেক গ্রা’হকের বিদ্যুৎ বিল বেশি এসেছে।তিনি বলেন, গ্রাহকদের এই অভিযোগ দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য তিনি ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছেন। বলেছেন, কোনোভাবেই গ্রাহককে অতিরিক্ত বিল গুনতে হবে না। এ নিয়ে গ্রাহকদের ঘাবড়ানোর প্রয়োজন নেই।পরবর্তীতে এই বিল সমন্বয় করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী চ’লতি জুন মাস পর্যন্ত বিলম্ব মাশুল ছাড়া বিদ্যুৎ বিল দেয়া যাবে বলে জানিয়েছেন। এর আগে বিদ্যুৎ বি’ভাগ থেকে মে মাস পর্যন্ত বিলম্ব মাশুল ছাড়া বি’দ্যুৎ বিল দেয়া যাবে বলে জানানো হয়েছিল। প্রতিমন্ত্রী এই সময়সীমা আরও এক মাস বাড়িয়ে দিয়েছেন।
এদিকে বি’তরণ কো’ম্পানিগুলো ক’রোনার কারণে অনেক জায়গায় প্রিন্ট করা বিলের বদলে এসএমএস করে বিল পাঠাচ্ছে বলে জানা গেছে। যারা এ ধরনের এসএমএস পেয়েছেন, তারা ব্যাংকে বিল দিতে গি’য়ে বিপাকে পড়ছেন। কারণ ব্যাংক বলছে তারা এসএমএস’র বিল নেবে না।
যদিও এ’সব গ্রাহককে মোবাইল অ্যাপস ব্যবহার করে বিল দেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছে বিতরণ কোম্পানিগুলো। বিল পরিশোধের পর ফিরতি এসএমএস সংরক্ষণ করে রাখার জন্যও বলা হচ্ছে।