গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে আ’ন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে অবস্থান করছেন হাজজা আল মানসুরী যিনি সং’যুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম নভোচারী। সেখান থেকে ম’ঙ্গলবার (০১ অক্টোবর) ইসলামের পবিত্রতম স্থান মসজিদ আল হারামের (কাবা) একটি ছবি ইন্সটাগ্রামে
শেয়ার করেছেন তিনি। এর আগে হাজজা আল মানসুরি তার এ মহাকাশ যাত্রায় সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছিলেন পবিত্র গ্রন্থ কুরআনের একটি কপি। ভূ-পৃষ্ট ‘হতে প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার উচ্চতায় অবস্থান করে মহাকাশ স্টে’শন ‘হতে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা মক্কার মসজিদ আল
হারামের এ ছবি মুহূর্তেই ব্যাপক সাড়া ফেলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। পবিত্র নগরী মক্কা ও কাবার প্রতি শ্র’দ্ধা নিবেদন করে হাজজা এই ছবিটির ক্যাপ’শনে লিখেছেন ‘এটি এমন একটি জায়গা যা সারা বিশ্বের প্রতিটি মুসলমানের হৃদয়ে বাস করে এবং তারা এটির দিকে মুখ করেই সালাত আ’দায় করে।’ উল্লেখ্য, আমিরাতের প্রথম সব মিলিয়ে ২৪০তম দ’র্শনার্থী নভোচারী হিসেবে হাজজা
আল মানসুরি মহাকাশে গেছেন। আর মহাকাশে নভোচারী পাঠানোর তালিকায় ১৯তম দেশ হিসেবে নাম লিখিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত, আরব দেশগু’লোর মধ্যে যা প্রথম। নিম্নে আরো পড়ুন: বর্তমানে মুসলিমর’া পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সুখী : গবেষণা এই জার্মানির ম্যানহেইম বি’শ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ৬৭ হাজারের বেশি মানুষের ওপর জরিপ চালিয়ে এক নতুন তথ্য দিয়েছে। যে তথ্যে বলা হয়েছে, মুসলিমর’া আল্লাহর
একত্ববাদে বিশ্বা’স করায় এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সুখী। যুক্তরাজ্যের সংবাদপত্র ডেইলি মেইলের এক প্রতিবেদন অনুসারে, সুখীদের এই তালিকায় মুসলিম’দের পরে আছে যথাক্রমে খ্রি’স্টান, বৌ’দ্ধ ও হিন্দুরা। অন্যদিকে নাস্তিকরা সবচেয়ে বেশি অসুখী। গবেষণাপত্রটি আমেরিকান সাই’কোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, আল্লাহর
একত্ববাদে বিশ্বা’স মুসলিম’দেরকে প্রভাবিত করায় ‘হতাশা ও উদ্বেগ তাদেরকে খুব একটা গ্রাস করতে পারে না। মানুষের প্রতি মুসলিম’দের সহানুভূ’ত ি অনেক বেশি। এই কারণেই তাদের মধ্যে আ’ত্মহ’ত্যার প্রবণতা অনেক কম। জরিপ এবং অন্য গবেষকদের মতামতের ভিত্তিতে গবেষণাপত্রটি তৈরি করেন ম্যানহেইম বিশ্ব’বিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট ড. লরা ম্যারি এডিনগার-স্কন্স। এই
গবেষকের মতে, গবেষণাটির ফলাফলে একটি বি’ষয় স্পষ্ট হয়েছে যে মানুষের সন্তু’ষ্টির স’ঙ্গে একত্ববাদের সরাসরি সম্পর্ক আছে। গবেষণাটির ফলাফল ধ’র্ম সংক্রা’ন্ত মন’স্তাত্ত্বিক জ্ঞানের ক্ষেত্রকে আরও প্রসারিত করেছে। তাদের মতে, এর মাধ্যমে শুধু বিভিন্ন ধ’র্মীয় গোষ্ঠীর একত্ববাদের বিশ্বা’সের গড় মাত্রা নয়, তাদের
সন্তুষ্টিতে ধ’র্মের প্রভাবের বি’ষয়টিও বেরিয়ে এসেছে। এই জার্মানির ম্যান’হেইম বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ৬৭ হাজারের বেশি মানুষের ওপর জরিপ চালিয়ে এক নতুন তথ্য দিয়েছে। যে তথ্যে বলা হয়েছে, মুসলিমর’া আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বা’স করায় এই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সুখী। যুক্তরাজ্যের সংবাদপত্র ডেইলি মেইলের এক
প্রতিবেদন অনুসারে, সুখীদের এই তালিকায় মুসলিম’দের পরে আছে যথাক্রমে খ্রিস্টান, বৌ’দ্ধ ও হিন্দুরা। অন্যদিকে নাস্তিকরা সবচেয়ে বেশি অসুখী। গবেষণাপত্রটি আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বা’স মুসলিম’দেরকে প্রভাবিত করায়
‘হতাশা ও উদ্বেগ তাদেরকে খুব একটা গ্রাস করতে পারে না। মানুষের প্রতি মুসলিম’দের সহানুভূ’ত ি অনেক বেশি। এই কারণেই তাদের মধ্যে আ’ত্মহ’ত্যার প্রবণতা অনেক কম। জরিপ এবং অন্য গবেষকদের মতামতের ভিত্তিতে গবেষণাপত্রটি তৈরি করেন ম্যানহেইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজিস্ট ড. লরা ম্যারি এডিনগার-স্কন্স। এই
গবেষকের মতে, গবেষণাটির ফলাফলে একটি বি’ষয় স্পষ্ট হয়েছে যে মানুষের সন্তুষ্টির সঙ্গে একত্ববাদের সরাসরি সম্পর্ক আছে। গবেষণাটির ফলাফল ধ’র্ম সংক্রা’ন্ত মনস্তাত্ত্বিক জ্ঞানের ক্ষেত্রকে আরও প্রসারিত করেছে। তাদের মতে, এর মাধ্যমে শুধু বিভিন্ন ধ’র্মীয় গোষ্ঠীর একত্ববাদের বিশ্বাসের গড় মাত্রা নয়, তাদের সন্তু’ষ্টিতে ধর্মের প্রভাবের বি’ষয়টিও বেরিয়ে এসেছে।-তথ্যসূত্র: অনলাইন।