লিখিত বক্তব্যে যৌক্তিক দাবীগুলো উল্লেখ করা হল-
➤ ডিপিপি অনুযায়ী নরসুন্দা প্রকল্পের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন।
➤ উন্নয়ন ও সৌন্দর্য বর্ধনের নামে লুটপাট ও দুর্নীতির সাথে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত পূর্বক আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
➤ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ ও পূর্নবাসনের ব্যাবস্থা করতে হবে।
➤বৈধ, অবৈধ বলার এখতিয়ার আদালতের না প্রশাসনের তা স্পষ্ট করতে হবে।
মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে জেলা শহরের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম চত্বরে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি।
এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নাগরিক অধিকার সুরক্ষা মঞ্চের আহবায়ক শেখ সেলিম কবির।লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০১৫ সালের ৩০শে জানুয়ারি শহরের ইসলামিয়া সুপার মার্কেট প্রাঙ্গনে সমাবেশের মাধ্যমে এ আন্দোলনের শুরু। আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ৪ জন সচিবের উপস্থিতিতে গণশুনানি হয়। তদন্ত কমিটি হয়। তদন্তে আমাদের দাবির সত্যতা প্রমাণিত হয়। কিন্তু কোনো আলোর পথ দেখিনি। আমরা সোমবার (১১ এপ্রিল) জেলা প্রশাসক, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছি যেন মানুষের আকাঙ্খা জ্ঞাত করানোর জন্য। সরকারের নির্বাহী প্রধান প্রধানমন্ত্রীর সুস্পষ্ট নির্দেশনা আছে নদীর অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করতে। এমন নির্দেশনা থাকার পরও নরসুন্দা প্রকল্পের জায়গা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কিভাবে দখল করে তা নাগরিক অধিকার সুরক্ষা মঞ্চের প্রশ্ন? গুঞ্জন রয়েছে কোনো কোনো ক্ষেত্রে কিশোরগঞ্জের প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও জনপ্রতিনিধিরা ইন্ধন ও উৎসাহিত করছে এসব অপরাধীদের।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, শফিকুল ইসলাম, মুকসুদ আলী, রফিকুল ইসলাম, হাবিবুল্লাহ টিটু প্রমুখ।